Answered 2 years ago
১.নিকটজনের সাথে ঝগড়ার পর বেশিক্ষণ রাগ করে থাকবেন না। যেকোনো ওজুহাতে কথা বলে দিন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
২.প্রত্যেক মানুষেরই ভালো খারাপ দুইটা দিক আছে। কেউ পুরোপুরি খারাপও না, কেউ পুরোপুরি ভালো ও না। কাউকে খারাপ মনে হলে, তার ভালো দিকগুলোকে বেশি বেশি মনে করুন । আর খুব বেশি খারাপ মনে হলে তার থেকে দূরে থাকুন। নিজেকে অশান্তির পরিবেশ থেকে সর্বদা সরিয়ে রাখুন।
৩.যে যেরকম তার সাথে ঐ রকম হন। এক্ষেত্রে অতি ভালো হতে গিয়ে প্রতিনিয়ত আঘাত সহ্য করে কষ্ট পাওয়াটা বোকামি। মোটকথা কেউ যেচে লাগতে এলে তাকে দুইহাত দেখিয়ে দিন। কেউ আপনার সাথে নাটক করলে,আপনি তার সাথে সিনেমা করে উচিত শিক্ষাটা দিয়ে দিন।
৪.বাবা মা স্বামী স্ত্রী সন্তান সহ নিকটজনদের অনেক অনেক ভালোবাসুন । যাতে জীবনটা সবসময়ই রঙীন হয়ে থাকে।
৫.নিজের শরীরচর্চা, রুপচর্চা সর্বদাই করুন। শুধু সৌন্দর্যের জন্যই নয়, বরং হীনমন্যতা দূর করার জন্য হলেও নিজেকে মার্জিত রাখা উচিত।
৬.সর্বোপরি জীবনটা সহজ সরল নয়, অনেক ক্ষেত্রে সেটা অনেক জটিল এবং বন্ধুর ও। তাছাড়া সবার জীবন সহজ সরল হবে এমনটা ভাবা ও ঠিক নয়। যে মানুষের উচ্চাকাঙ্ক্ষা আছে, স্বপ্নগুলো পূরন করতে একমাত্র সে – ই জানে জীবনটা তার কাছে কত কঠিন।
৭) কখনো নিজের লক্ষ্য কারো কাছে প্রকাশ করবেন না। এটি মস্তিষ্কে লক্ষ্য অর্জনের সমতুল্য প্রভাব সৃষ্টি করে।
৮) গাছপালার দ্বারা বেষ্টিত থাকলে মস্তিষ্ক কিছু বিশেষ কেমিক্যাল নি:সরণ করে যা মস্তিষ্কের চিন্তাশক্তি বাড়ায়। একারণে বাগানে হাটাহাটিও কিছু মানসিক চিকিৎসা পদ্ধতির অংশ।
৯) শিশুর সাথে মাতা-পিতার কথোপকথন তার মনের ভাষায় পরিণত হয়।
১০) ৭টি ইতিবাচক উক্তি একটি নেতিবাচক উক্তিকে নিষ্ক্রিয় করে।
১১) অনেকে মিলে গল্প-গুজবের সময় কারো পা যদি আপনার দিকে ফিরে থাকে তবে বুঝতে হবে তিনি আপনার প্রতি আগ্রহী।
১২) কোন মেয়ে যদি আপনাকে পছন্দ করেন তাহলে আপনার সাথে কথা বলার সময় সে তার চুল নিয়ে খেলা করবে।
১৩) আপনার স্বপ্নে আপনি কদাচিৎ মৃত্যুবরণ করবেন, যদি স্বপ্নে মৃত্যুবরণ করেন তাহলে আপনি জীবনে নতুন কিছু শুরু করেছেন।
১৪) স্বপ্ন আপনার এবং আপনার অবচেতন মনের মধ্যে কথোপকথন।
talhasetu publisher