সর্বপ্রথম বৈজ্ঞানিক উপায়ে কৃষির উন্নয়ন ঘটেছে ভারতে। ভারতের কৃষিপ্রধান অর্থনৈতিক অবস্থাকে উন্নত করতে ও মানবিক ভাবে পুনর্নির্মাণ করতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রয়োগ করা হয়। সন্দেহবাদী বিচারে, ভারত স্বাধীনতার পর খুব দ্রুত উন্নয়নশীল হয়েছিল এবং এই সময় সম্প্রতি সম্পূর্ণ বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির প্রয়োগ করে কৃষির উন্নয়নে দেশের অর্থনীতির মানচিত্র পরিবর্তন করেছে। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বৈজ্ঞানিক উপায় এখানে যোগ দেওয়া যায়:- কৃষি সংশ্লিষ্ট অনুসন্ধানে পর্যায়ক্রমে প্রয়োগশালা প্রয়োগ করা: ভারতে একের পর এক বৈজ্ঞানিক প্রয়োগশালা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার মাধ্যমে বিভিন্ন সামগ্রী ও পদার্থসমূহের মধ্যে পরিশোধনা, পরিমাপ, এবং উন্নত পদার্থবিদ্যা ব্যবহার করে সেগুলি আরও উন্নত করা হয়। বায়োটেকনলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং: ভারতে বায়োটেকনলজি এবং জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং প্রয়োগ করে মাটি, বীজ, উৎপাদন পদার্থ, এবং প্রজনন পদার্থ সহ পরিচর্যা পদার্থ উন্নত করা হয়েছে। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে জৈব বীজ এবং প্রাণী উত্পাদনের উন্নত পদার্থবিদ্যার ব্যবহার হয়। উন্নত পানিপুরক পদার্থ ব্যবহার: ভারতে পানিপুরক পদার্থের ব্যবহার করে মাটির সামগ্রী ও মানবিক পানিপূরক পদার্থ এবং পরিপাটি উন্নত করা হয়েছে। এটি জলযান্ত্রিক পদার্থবিদ্যার একটি উপায় এবং জলবায়ু ব্যবস্থাপনা এবং উন্নয়নে অনেক ভূমিকা পালন করে। ভারতে বৈজ্ঞানিক উপায়ে কৃষির উন্নয়ন ঘটেছে এবং এটি দেশটির কৃষিপ্রধান অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এই উন্নয়নে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান অবদান একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।