Answered 2 years ago
আদপে এরকম ইউনিভার্সিটি বলে কিছুই নেই।
আমরা সবাই জানি যে হোয়াটসঅ্যাপ ও ইউনিভার্সিটি দুটির অর্থ। হোয়াটসঅ্যাপে আমরা সবার কাছে তথ্য আদান-প্রদান করি, বিভিন্ন খবরাখবর পাই মানুষের কাছ থেকে। বর্তমানে এই সোসাল মিডিয়ার যুগে আমরা অনেকটাই নির্ভর করি,কেউ কেউ ত পুরোপুরি অন্ধভাবে বিশ্বাস করে।
অন্যদিকে ইউনিভার্সিটি হল শিক্ষার এক অন্যতম স্থান। যেখান থেকে ছাত্ররা তাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা পেয়ে থাকে।
কিন্তু হঠাৎ এই দুটো শব্দ একসাথে জুড়ে গেলে তখন অর্থ টা অন্যরকম হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও এই ট্রেন্ড কয়েকবছর আগেও ছিল না। রাজনৈতিক দল গুলির এখন বেশিরভাগেরই আই টি সেল আছে। এই আইটি সেল গুলির কাজ হল তাদের প্রোপাগাণ্ডা, তাদের দলীয় প্রচার করে।আই টি সেল এর এই পর্যন্ত সব ঠিকঠাক ছিল। তাছাড়াও তারা বিভিন্ন ঘটনার সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে প্রচার, কোন নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে টার্গেট করে, বা তাদের মতামত (রাজনৈতিক/সামাজিক /অর্থনৈতিক) প্রচার করার জন্য খবরের বিভিন্ন তথ্যসূত্র এদিক-ওদিক করে তাদের সমর্থক দের কাছে পৌছে দেয়। আর এগুলো পাঠানোর মাধ্যম সহজ মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ আর ফেসবুক।
এর ফলে কি হয় মানুষ যখন তার হাতের কাছে একের পর এক ভুল খবর পেতে থাকে তখন সেটাকেই বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে মেনে নিতে শুরু করে। তখন সে আর কষ্ট করে সেই খবর টা একবারও যাচাই করে দেখে না তারই ফলশ্রুতিতে ঘটে বিভিন্ন অবাঞ্ছিত ঘটনা, কোথাও বা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, কোথাও বা কোন জাতি বা ধর্মীয় গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিষেদাগার জমা হতে থাকে। যা দেশের পক্ষে বিপজ্জনক।
নিচে তার কিছু নমুনা দেওয়া হল
jonikhan publisher