Answered 2 years ago
মোবাইলে এমন কোন এপস নাই যা দিয়ে আপনি দৈনিক ১০০ তো অনেক দুর ১০ টাকা ও ইনকাম করতে পারবেন না।
তবে আপনি চাইলে কিভাবে online থেকে টাকা আয় করা যায় | ৩টি নিশ্চিত উপায় সম্পর্কে জানতে পারেন!
তবে আপনি যুদি ইন্টারনেট কে শুধু বিনোদন হিসেবে ব্যবহার না করে টাকা আয় করতে চান তাহলে এই আর্টিকেল টা আপনার জন্য।
টাকা আয় করার সব গুলো উপায় থেকে সেরা এবং নির্ভরযোগ্য বিশ্বস্ত ৩টি নিশ্চিত উপায় সম্পর্কে আপনাদেরকে বলবো। এই ৩টি উপায়ের যে কোন একটি কিংবা সব গুলো উপায় ব্যবহার করে আপনি ঘরে বসেই অনলাইনে টাকা আয় করতে পারবেন।
যদি আপনি এই আর্টিকেল টা মন দিয়ে পড়ে থাকেন এবং অনেক ধয্য সহকারে চেষ্টা করে যান আশা করি অবশ্যই আপনার আয়ের রাস্তা খুলে যাবে।
তবে আমরা তো বাঙালি কোন কিছু না করেই লাখ লাখ টাকা আয় করতে চাই। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রায় আমরা ভিডিও দেখে বা গেম খেলে টাকা আয় করা যায় অসব এ ঢুকে যাই। এবং কিছু দিন পর যখন অনেক সময় নষ্ট করেও কোন টাকা পাই না। তখন আমরা হতাশ হয়ে অনলাইনে টাকা আয় করা যায় না বলে মন্তব্য করি। তাই বলছি এসব করে কখনোই সময় নষ্ট করবেন না।
অবশ্যই কাজ শিখে তারপর আয়ের চিন্তা করুন। তাহলে চলুন জেনে নেই অনলাইনে আয়ের জনপ্রিয় ৩টি উপায় সম্পর্কে:-
Youtube:
আজকের এই লেখা থেকে আমরা জানব কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। যদি আপনি অনলাইনে আয় করার সহজ মাধ্যম হল ইউটিউব এ একটা নিজস্ব চ্যানেল তৈরি করে আয় করা।
এখন দেশে বিদেশে লাখ লাখ YouTubers রয়েছেন। এমনকি তারা শুধু ইউটিউব চ্যানেল থেকেই এও টায়া আয় করতেছে যে তাদের অন্য কোন চাকরি, বা কাজ করতে হচ্ছে না।
কিন্তু ইউটিউব তাদের কাজ এবং তারা সেই কষ্টের বা কাজের পারিশ্রমিক পাচ্ছেন।ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা অনেক সহজ হলেও সবার জন্য এই ইউটিউব না। অবশ্যই এটা অনেক কষ্টের অথবা ধয্যের।
আপনি যদি ইউটিউব সম্পর্কে কিছুই না জানেন তাহলে এক টাকাও আয় করতে পারবেন না। এজন্য আপনাকে খুব ভাল করে আগে ইউটিউব সম্পর্কে জানতে হবে, তারপর জানতে হবে ভিডিও রেকর্ডিং, লাইটিং, ভিডিও এডিটিং এব সর্বশেষ ভিডিও পাবলিশ কিভাবে করতে হয়। এসব বিষয়ে আপনাকে অনেক বেশি দক্ষ হতে হবে। নয়তো ইউটিউব আপনার জন্য নয়।
এজন্য আমি আপনাদের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বলে দিব।
প্রথম আপনাকে YouTube.Com এ গিয়ে সুন্দর একটা নাম দিয়ে একটা চ্যানেল খুলে নিতে হবে। তারপর চ্যানেল এ কভার এ কভার ফটো এব সুন্দর একটা লোগো দিয়ে চ্যানেল তাকে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে।
তবে যদি আপনি চ্যানেল কিভাবে তৈরি করতে হয় না জানেন নিচের ভিডিও টা দেখতে পারেন।
এর পর আপনাকে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। ভিডিওর মান অবশ্যই কোয়ালিটি সম্পন্ন হতে হবে।
ভিডিও যত ভালো দিতে পারবেন আপনি ততই আপনার ভিডিও মানুষ বেশি দেখবে। এবং ইউটিউব থেকে আয়ের অন্যতম শর্ত হলে অবশ্যই আপনাকে ইউটিউব এর নীতিমালা অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করতে হবে। কারো ভিডিও কপি করা যাবে না।
যখন আপনার ভিডিও তে ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম এবং ১হাজার সাবস্ক্রাইব পূর্ণ হবে তখন আপনি ইউটিউবে এ চ্যানেল মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এবং মনিটাইজেশন পেয়ে গেলে আপনি তখন থেকে আয় করতে পারবেন। তাছাড়াও ইউটিউবে বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রমোটিং করেও আয় করা যায়।
Blogging: ব্লাগ বা ব্লাগিং কি? অনলাইনে যদি আপনি কোন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে চান। এটাই ব্লাগিং! যে কোন বয়সের যে কেউ চাইলেই ব্লাগিং করতে পারে। ব্লাগ মানে নিজের একটা ওয়েবসাইট। যদি ব্লাগিং বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান যে কোন সময় Contact Us এ আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
প্রথম অবস্থায় আপনি ব্লাগার (Blogger.com) এ গিয়ে ফ্রি ব্লগ তৈরি করতে পারেন। এবং সেখানে যে কোন নির্দিষ্ট একটি বিষয় নিয়ে আর্টিকেল লিখে টা সবার জন্য পাবলিশ করতে পারেন।ব্লাগে আপনার অবসর সময় টা দিন। এবং যখন আপনি অনেক কিছু শিখে যাবেন ব্লগ সম্পর্কে তখন প্রফেশনালি ব্লগিং শুরু করুন।
এক্ষেত্রে আপনার দুই থেকে তিন মাস লাগতে পারে সম্পূর্ণভাবে ব্লাগিং শিখতে। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধরতে হবে কারণ প্রথম দু এক মাসেই আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না। টিউশনি পাওয়ার সহজ উপায়
তার জন্য আপনাকে নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে এবং যেকোনো এক নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হতে হবে। ব্লাগিং য়ে আয়ের প্রধান উৎস ট্রাফিক। আপনার সাইটে এমন সব বিষয়ে লেখালেখি করবেন যা মানুষ জানতে চায় তাদের এই লেখাটা উপকারী হবে।
যদি আপনি ব্লাগিং নিয়ে সিরিয়াস হয়ে থাকেন তাহলে ব্লাগিং করুন আয় অবশ্যই হবে।
আরও বিস্তারিত পড়ুন:
কিভাবে online থেকে টাকা আয় করা যায় | ৩টি নিশ্চিত উপায় - QuoraBox
admin publisher