মিলনের সময় দ্রুত বির্যপাত থেকে মুক্তির কী উপায়? দয়াকরে বললে উপকৃত হবো।

1 Answers   7.6 K

Answered 2 years ago

সঙ্গিনীকে বোঝান, যে আপনি আরো সময় রাখতে চান। তাকে আপনার নির্দএশ মত সহযোগিতা করতে বলুন। ফোরপ্লে করবেন যতক্ষণ সঙ্গিনী উত্তেজিত না হয়। হাত বা আঙুল দিয়ে দেখুন সঙ্গিনীর অঙ্গ লুব্রিকেটেড হয়েছে কি না! ওনার হয় নি অথচ যদি আপনার লুব্রিকেন্ট হতে থাকে, তবে খুব জোর মিনিট খানেক আরো আদর করুন, তার বেশি নয়। মনে রাখবেন আপনার অঙ্গ তখন মিলনের জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত। তাই আর দেরি করলে আপনার টাইমিং কমে যাবে। এবার, তখনও সঙ্গিনীর লুব্রিকেশন না হলে নারকেল তেল বা কোনো রকম লুব্রিকেশন ব্যবহার করতে হবে। তারপর সাবধানে ঢুকিয়ে রাখুন, বেশি নাড়াচাড়া করবেন না। আস্তে আস্তে থেমে থেমে এবার একটু একটু নড়াচড়া করুন। এভাবে খানিকক্ষণ রাখলে ওই চাপ এবং উষ্ণতা আপনার ও সহ্য হয়ে যাবে। এবং সঙ্গীনীরও লুব্রিকেশন হতে থাকবে। মনে রাখবেন পুরোপুরি লুব্রিকেশন না থাকলে কখনোই মিলনের দীর্ঘতা বজায় রাখা সম্ভব নয়। ওনাকে ওপরে আসতে বলুন, কাউগার্ল পজিশনে। ধীরে ধীরে সাবধানে অভ্যাস করুন। মাঝে মাঝে থামিয়ে ঐ অবস্থাতেই তাকে বুকে টেনে চুম্বন ও আদর করুন। তার ফলে ঐ সময় আপনার বিশেষ অঙ্গ রেস্ট পাবে ও পরবর্তীতে আরো বেশি ক্ষণ "কাছে আসতে" পারবেন। কখনো একটানা সঞ্চালন করবেন না। একটু করে যখন মনে হবে এবার অন্যরকম সেনসেশন হচ্ছে বা হয়ে যাবে, তখনই থামান অথবা সঙ্গিকে থামতে বলুন, এবং বলুন, "যে না হলে হয়ে যাবে"! এইভাবে দুজনে মিলে সহযোগিতার মাধ্যমে পোজিশন পরিবর্তন করে আপনারা অনেক্ষণ উপভোগ করতে পারেন। কন্ডোম ব্যবহার করতে পারেন, তাতে স্থায়িত্ব বাড়বে। একই আসনে বেশীক্ষণ থাকবেন না। পরিবর্তন করুন ও অভ্যাস করুন। পরিবর্তন করে বিভিন্ন পোজিশন শিখুন। অনেক তৃপ্তি পাবেন। তাড়াহুড়া নয়, মনে রাখবেন, সময় আপনার, সঙ্গিনীও আপনার। তবে স্ত্রীকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে এবং কয়েক মাসের মধ্যেই স্বামী হয়ে উঠবেন আদর্শ সক্ষম পুরুষ। এভাবে আপনার কাছে এক ঘন্টা কাটানো খুব সহজ হয়ে উঠবে। তবে বিবাহিত স্ত্রী ছাড়া অন্যত্র সঙ্গমে মানসিক শান্তি না থাকায়, উৎকন্ঠা ও মানসিক চিন্তায় ব্রেন রিল্যাক্স হয় না। ফলে মিলনে দ্রুত বীর্যপাত হয়। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার মানে এই নয় যে ঐ ব্যক্তি অক্ষম। বিবাহের পর পর (চার পাঁচ দিনও হতে পারে) অধিক উত্তেজনায় বীর্যপাত হয়। স্ত্রী র উচিত এটা জানা, যে এটাই স্বাভাবিক। তাই অন্ততঃ ছয় মাস পুরুষ কে সময় দিয়ে মন প্রাণ দিয়ে সহযোগিতা করে পাশে থাকা উচিত। কারণ সেই পুরুষ টা ভালবাসতে চায়। তাকে তৈরি করে নেওয়ার দায়িত্ব স্ত্রী এর। ধন্যবাদ বন্ধুরা। আমার অভিমত ব্যক্ত করলাম। এইভাবে চললে কখনো ঔষধ প্রয়জন নেই। আমিও এইভাবে সফলতা পেয়েছি, ও স্ত্রীর কাছে হিরো হয়েছি। সকলেই পারবেন। সুস্থ্য থাকবেন, ভালবাসায় থাকবেন।
Suzuka
suzuka
276 Points

Popular Questions