কিছু হারামজাদা ছেলেরা তখন মেয়ের অভাবে অন্য ছোট ,বড় ,বুড়া লোকের পায়ুপথে সঙ্গম করে বীর্যপাত করে ওটাকে বলাৎকার বলে। এটা ধারণা না আমাদের সামাজিক অভিজ্ঞতা। কিছুদিন আগে ৮০ বছরের এক বৃদ্ধ কে চারজন যুবক বলৎকার করে রক্তাক্ত অবস্থায় মাঠে ফেলে চলে গেছে নরসিংদীতে। এই দুই দিন আগে আওয়ামী লীগ নেতা ৫০ বছর বয়স এক যুবককে বলাৎকার করতে থাকে হোটেল সাইমুনে । বাঁচার জন্য ওই যুবক সুযোগ বুঝে তাকে হত্যা করে কক্সবাজারে।
৮০% স্ত্রী তার স্বামী দ্বারা বলাৎকারের শিকার হয়। স্বামীরা কেন বা পায়ুপথে সঙ্গম করে স্ত্রীদের আমার জানা নাই। এটা শুধু মেয়েদের প্রতি নির্মমতা প্রকাশ করা। বা violence. এক মাস্টার্স পাস ব্যবসায়ী কে জানি,নয় ভরী সোনার বিনিময় স্ত্রীর পায়ুপথে সঙ্গম করেছে। স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে যান ব্যথাও যন্ত্রণায়। তার স্ত্রী অতি সুন্দরী ও কলেজের প্রভাষক। তিনি পাছা মারা ম্যাডাম নামে পরিচিত হয়ে যান।
কেউ পুলিশে রিপোর্ট করে না এটা তাহলে জেল হত ঐ husband এর। রিপোর্ট করলে জেল হলেও ঐস্বামীর সাথে সংসার টিকবে না এই ভয়ে।
অনেক মহিলাকে দেখছি বদ্ধ উন্মাদ হয়ে গেছে বলাৎকারের খেতে খেতে।
অনেক স্বামীর পায়ুপথের সঙ্গমের সময় তার পেচ্ছাপের রাস্তা দিয়ে স্ত্রীর পায়খানা ঢুকতে ঢুকতে ভিতরে এমন ইনফেকশন হয়ে গেছে তাদের মরন অবস্থা পেচ্ছাব বন্ধ। পায়খানার রাস্তা ও যোনিপথ স্ত্রীদের অতি পাতলা পর্দা দিয়ে তৈরি ।বলৎকার করার সময় পায়খানার রাস্তা ও যোনি পথ ছিড়ে এক হয়ে যায় তখন পায়খানা যোনিপথ দিয়ে বের হয়ে আসতে থাকে এটাকে বলে ফিস্টুলা। জীবনে অনেক হারামজাদা কুত্তার বাচ্চা দেখেছি হাজী সাহেব মুখে এক হাত লম্বা দাড়ি মাথায় টুপি সেই স্ত্রীর পায়ুপথে সঙ্গম করে রোজ।এটা নাকি জন্মনিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি বীর্য পাছায় ঢালে, যোনি পথে না দিয়ে।তাতে তার মত আর হারামজাদা সন্তান জন্ম হবে না।
যে কাজটা আল্লাহ সুবহানাতায়ালা হারাম করেছেন সেটাই পুরুষকরতে চায় ও করে। আর বউদের ব্যথা যন্ত্রণার জন্য প্যারাসিটামল খাওয়ায়। অসহায় স্ত্রীলোক কোথায় যাবে? পাছা মারা খেয়ে খেয়ে পড়ে থাকে স্বামীর সংসারের সারা জীবন! মাদ্রাসায় ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের পাছা মারে ওখান কার হুজুর রা। আর বয়সসকাউট ও গার্লস গাইড ,গাইডের নামে ছোট ছেলেদের মেয়েদের পাছা মারে বয়স্ক স্যাররা তাদের ট্রুপ লিডার রা বাৎসরিক জাম্বুরির নামে চন্দ্রা বা মধুপুরে জঙ্গলে নিয়ে যায়। ওখানে নিয়ে রাতের বেলায় তাবুর মধ্যে পাছা মারে তাদের। এই গার্লস গাইড ও বয়স্কাউট আমাদের কি কাজে লাগে ???!ওই হারামজাদাদের পাছা মারা ছাড়া?এগুলো ব্রিটিশ শুয়োরদের আবিষ্কার এরা ছোট ছোট ছেলে মেয়ে জোগাড় করে পাছা মারতো বড়লোকের বাসায় বাসায় সাপ্লাই দিতে এদের। ওরা
এই দেশ ও চালু করে গেছে ২০০ বছর আগে থেকে।যেন এই দেশে ও ঐ চাইল্ড সেক্স চালু রাখা যায়। এগুলি অনতিবিলম্বে বন্ধ করে দিতে হবে।ছেলে মেয়েদের পাছা মারতে পারে এই দেশে ও।নারায়ণগঞ্জে এক মহিলা মাদ্রাসার হুজুর ধরা পরল সে ছোট ছোট মেয়েদের লঞ্চে নিজের মেয়ে বলে রাতের বেলা ভ্রমন করতেন ।ধর্ষণ করত ।মেয়েদের বলতো তার সাথে সঙ্গম করলে তারা বেহেস্তে যাবে। আমার নানী বলতেন মানুষের চরিত্র অন্ধকার রজনীর মত কিছু না দেখে হেঁটে যেতে হবে। মুখে দাড়ি হাজী জুব্বা শুয়োরের বাচ্চারা বাচ্চাদের পাছা মারতেছে। এটাই আমাদের সমাজে কালিন্দির কালো জল। কেউ লজ্জায় মা-বাবার কাছে বলে না কেউ প্রতিবাদ করে না চুপ করে চেপে যায় কারণ তার বদনাম হবে সমাজে।সারা জীবন বলাৎকারের গ্লানি নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। মানুষ পশুর চাইতেও অধম কোন পশুকে দেখবেন না যে পায়ুপথে সঙ্গম করছে।
saifullah publisher