Answered 2 years ago
এশিয়ার বাছাই পর্বে অনেক বেশি খেলা। যেহেতু বেশি দেশ স্বভাবতই বেশি গ্ৰুপ হয় আর বেশি খেলা হয়।
প্রথমে পয়েন্ট টেবিলের শেষের দিকে দেশগুলোকে একে অন্যের সাথে হোমে ও এওয়ে ম্যাচ খেলে প্রথম রাউন্ডে খেলতে হয়। বাংলাদেশ কাতার বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে লাওসের সাথে এওয়ে ম্যাচে ১-০ গোলে জিতেছে হোম ম্যাচ ড্র করে প্রথম রাউন্ডে খেলার সুযোগ পায়।
প্রথম রাউন্ডে প্রতিপক্ষ ছিল কাতার,কুয়েত,ইন্ডিয়া,আফগানিস্তান। শুধু আফগানিস্তানের সঙ্গে ম্যাচের শেষ দিকে এসে তপু বর্মনের অসাধারণ একটি গোলে একটা ম্যাচ ড্র করতে পেরেছিল।আর সবগুলো ম্যাচ ছিল হতাশাজনক। কিন্তু ইনডেভিজুয়াল পারফরমেন্সের দিক দিয়ে জিকো সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে। অসাধারণ গোলকিপিং করেছিলেন কাতারের সাথে।
এই বাছাই পর্বের তিনটি রাউন্ড হয়। শেষ রাউন্ডের চ্যাম্পিয়ন রানার আপ দলগুলো বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পায়।
আর একটা দল অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ থেকে আসা দলের সাথে খেলতে হয়। এই দুই দলের মধ্যে যারা জিতে তাদের খেলতে হয় দক্ষিণ আমেরিকার পঞ্চম স্থানে থাকা দলের সাথে।এই দুই দলের মধ্যে একটা দল বিশ্বকাপের টিকিট পায়।
তবে সামনের বিশ্বকাপে দল বাড়বে বাছাইপর্বের ধরন পরিবর্তন হবে। এশিয়া থেকে খুব সম্ভবত ১২ টি দল খেলার সুযোগ পাবে।
rofikulislam publisher