Answered 2 years ago
ঢাকা নিউ মার্কেটের ব্যবসায়ীদের রুলসঃ
০১. যে কোন পণ্য দেখলেই দাম বলতে হবে।
০২. দাম চাইবে ১০-১৫ গুণ বেশী।
০৩. কাস্টমার দাম না বললে গালাগালি করবে।
০৪. কম দাম বললেও গালাগালি করবে।
০৫. আপনি কিছু বললে মারতে আসবে বা গালাগালি করবে।
০৬. সন্ত্রাসীর মতো আচরণ করবে।
০৭. ভিড়ের মধ্যে মেয়েদের গায়ে হাত দিবে।
০৮. কেউ প্রতিবাদ করলে আশেপাশের দোকান থেকেও ১০/১২ জন এসে সন্ত্রাসী স্টাইলে কাস্টমার কে শাসানি নিবে।
০৯. টাকার গরমে এমন ভাব নিবে যে ওরা ছাড়া কেউ মানুষ ই না।
১০. আশে পাশের ফুটপাত দখল করে রাখবে যেন পৈতৃক সম্পত্তি।
১১,এদের শক্তিশালি গ্যাং কমিটি আছে নিউ মার্কেটে কারও সাথে তর্ক বা দামে না মিললেই একযোগে সবাই সেই কাস্টমারকে আক্রমন করে।।
আসুন ব্যবসায়ী নামক দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির জন্য দায়ী এসব সন্ত্রাসী ব্যবসায়ীদের প্রতিরোধ করতে প্রশাসনকে সহযোগিতা করি। প্রতিবাদ করি প্রতিটা অন্যায়ের।
আর এসকল অন্যায়ের প্রতিবাদ একমাত্র ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীরাই করে বলেই তর্কাতর্কি হয়।অন্যান্যরা মার্কেটে হয়রানি হয়েও চুপ হয়ে থাকে।তারা প্রতিবাদ করেনা।
কিন্তু ডিসিয়ানরা প্রতিবাদ করলে কেউ পজিটিব বলে আবার কেউ নেগেটিভ বলে।কিন্তু অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে সাহস লাগে।
ব্যবসায়ীদের এই বাস্তবতা আপনি দেখেছেন কিনা জানিনা।উপরোক্ত কথাগুলো সত্যি।
আরো একটা বিষয় বলতে চাই।আপনি একটি প্রোডাক্টের যদি ন্যয্য দাম বলতে পারেন এবং যদি প্রোডাক্ট না নেন অথবা তারা দিতে রাজি না হয় তবে দোকানের কর্মচারীগুলোর কেউ সাথে সাথে একটি স্লাঙ ওয়ার্ড ব্যবহার করে।
ক্যাম্পাসের কারো পক্ষে এই স্লাঙ ওয়ার্ড সহ্য করা অসম্ভব।
দোকানীর কাজ হচ্ছে প্রোডাক্ট দেখানো।যদি কাস্টমার না নেই তবে রাগ উঠে হয়তো তবে কোন স্লাঙ ওয়ার্ড ব্যবহার করা একদমই অনুচিত
ahonasardar publisher