টাইটানিক ১৯১২ সালে ডুবে যায়। এরপর অনেক বছর পর্যন্ত টাইটানিকের আর কোনো খোঁজ মেলেনি।অনেক পরে আটলান্টিক মহাসাগরের তলদেশে পাওয়া যায় টাইটানিক। এই জাহাজগুলো ছিল আকারে বৃহৎ এবং বিলাসবহুল। তাই টাইটানিককে তুললে এটিকে জাদুঘর হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। যে কোম্পানি এই প্রজেক্টে ইনবেস্ট করবে তারা এই জাদুঘর থেকে কোটি টাকার ব্যবসা করতে পারবে। অনেক মানুষ এই জাদুঘর দেখতে আসবে। বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যে টাইটানিক তোলার উপায় পেয়েছেন। এজন্য টাইটানিকের তলা বা আশপাশের পানিকে বরফে পরিণত করতে হবে। আর বরফের ঘনত্ব পানির চেয়ে কম হওয়ায় বরফ পানিতে ভাসে। এই ব্যবস্থায় টাইটানিক পানির উপরে ভেসে উঠবে এবং এটিকে পরে তুলে এনে জাদুঘর বানানো যাবে। এজন্য নাইট্রোজেনের বিপুল পরিমাণ মজুদ প্রয়োজন। এই প্রজেক্ট এত ব্যয়বহুল হবে যে টাইটানিককে জাদুঘরে পরিণত করে এই খরচ তুলতেই ১০০ বছর সময় লেগে যাবে। তাই কোনো কোম্পানিই এই প্রজেক্টে এত টাকা বিনিয়োগ করতে রাজি নয়। তাই টাইটানিক তোলা সম্ভব হচ্ছে না। টাইটানিক না তুললে কোনো সমস্যা নেই, তবে তুললে এটি একটি দর্শনীয় জাহাজ হতো। মানুষ দেখে আনন্দ পেত।
renukarenu publisher