Answered 2 years ago
আমি বোধ হয় কিছুটা আঁচ করতে পেরেছি কেন এই প্রশ্নটি করা। হয়ত এখন অনেক শিক্ষিত চাকুরিজীবি মেয়েদের বিয়ের পর সংসার টিকেনা, এই জন্য অনেক ছেলেই হয়ত এটা নিয়ে ভাবে বিয়ের আগে। কিন্তু সংসার ভাঙ্গে অন্য কারনে, আর সেটা হল কিছু চাকুরিজীবি মেয়েদের অতিরিক্ত অহংকার, স্বামীর প্রতি তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা, নিজেকেই সর্ব বিষয়ে জ্ঞাণী মনে করা অর্থাৎ অতিরিক্ত ডমিনেটিং টাইপ। আর এই ধরনের মেয়েদের অনেক ভালো করে জানা শোনা আছে যে কোন আইন দিয়ে স্বামীদের কাবু করা যায়। এজন্য তারা কথায় কথায় নারী নির্যাতনের মামলার হুমকি দেয়। আমাদের পাশের বাসের আন্টি একবার পুলিশকে ফোন করে বলেন তার স্বামী তাকে অত্যাচর করছে কিন্তু পুলিশ এসে দেখে যে তার স্বামী আসলে নির্যাতনের স্বীকার। বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ নারী নির্যাতনের কেস ভূয়া প্রমানিত হয়।
আমি বলব এখানে একটা মেয়ে মানুষ হিসেবে কেমন তা মূখ্য । চাকুরীজীবি না গৃহিনী তা মূখ্য বিষয় না। যদি কোন মেয়ের মধ্যে অতিরিক্ত অহমিকা দেখেন হোক সেটা তার চাকরির জন্য, তার রুপের জণ্য কিংবা তার বাবার টাকার জন্য, তাহলে তাদের বিয়ে করা থেকে দূরে থাকুন। এধরনের মেয়েদের সাথে বড় জোড় প্রেম করা যায় তবে সংসার করা যায় না। আর কোন মেয়ের মধ্যে যদি দেখেন সে সৎ, তার আচার ব্যবহার ভালো , মানুষকে সম্মান করতে জানে তাহলে তাদের চোখ বন্ধ করে বিয়ে করুন হোক সে চাকুরিজীবি বা বেকার, দেখতে খারাপ বা গরিব বাবার মেয়ে। একসাথে থাকতে গেলে পারস্পরিক সম্মানবোধ থাকাটা খুব বেশি প্রয়োজন।
jakirrana publisher