Answered 2 years ago
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর প্রশ্নটি জন্য । আসলে এখন সব বিজনেসে প্রযুক্তি সংযুক্ত করা হচ্ছে কারণ প্রযুক্তির উপকারিতা বলে শেষ করা যায় না “Technology Never Sleeps”
আমি যদি যেকোনো একটি ক্যাটাগরির উদাহরণ দেই তাহলে সেখানেই আপনি প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবেন।
“শিক্ষা ক্যাটাগরিতে প্রযুক্তির ব্যবহার” - ধরে নিলাম আপনি গ্রামে থাকেন এবং এটাও ধরে নিলাম যে আপনি একাউন্টিং খুব ভালো বোঝেন এবং মানুষকে ভাল বুঝাতে পারবেন।
এই ক্যাটাগরিতে আপনি কমিউনিকেশন টেকনোলজি এবং ইনফরমেশন টেকনোলজিকে ব্যবহার করে একটা ব্যবসা দাঁড় করিয়ে ফেলতে পারবেন।
এবং আপনার গ্রামের লোকজনদেরকে সেবা দেওয়ার পাশাপাশি আপনি পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে পারবেন টেকনোলজির বদৌলতে।
এভাবে আপনি কৃষিখাতে, উৎপাদনশীল খাতে, চিকিৎসা খাতে, তথ্য এবং যোগাযোগ খাতে, বিনোদন খাতে, ব্যবসায়, আবাসন খাতে এবং পরিবেশ খাত সহ আরো বিভিন্ন খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার করে আপনি গ্রামে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
একটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন প্রযুক্তির কোন শহর এবং গ্রাম নাই। প্রযুক্তি আপনি যখনই ব্যবসায় সংযুক্ত করবেন তখনই আপনার ব্যবসায় সমৃদ্ধিশালী এবং প্রগতির দিকে এগোতে থাকবে (এর ব্যাখ্যা আমি উপরের একটি উদাহরণ এ দিয়ে দিয়েছি)
যুগ এখন পাল্টাচ্ছে এখন আর সেই যুগ নাই যে আপনি 2 লাখ এবং 5 লাখ টাকা দিয়ে একটি দোকান ভাড়া করে সেখানে ব্যবসা করবেন। এখন আপনি শুধুমাত্র একটি ল্যাপটপ দিয়ে খুব ভালো মানের আন্তর্জাতিক সম্পন্ন একটি ব্যবসা শুরু করে দিতে পারবেন।
চিন্তাভাবনার পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে কারণ আমরা বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে আছি এই জায়গা গুলোতে।
আমি যদি পাশের দেশ ভারতের উদাহরণ দেই, এখানে শুধুমাত্র উদাহরণ হিসেবে দিচ্ছি (ভারতে প্রতি 9 দিন পর পর একটি করে বিলিয়ন ডলারের কোম্পানি তৈরি হচ্ছে, 1 বিলিয়ন ডলার = 85,000 কোটি টাকা। যদি ডলারের রেট 85 টাকা করে হয়)
আমার এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনাদের পরিচিত বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে আর অবশ্যই Upvote 👍 করে আমাকে উৎসাহিত করবেন যাতে আমি পরবর্তীতে এ ধরনের ভাল ভাল পোষ্ট আপনাদের সামনে নিয়ে উপস্থিত হতে পারি।
এ ধরনের আরো বেশ কিছু বিজনেস টিপস, মোটিভেশনাল টিপস, এবং ক্যারিয়ার অরিয়েন্টেড টিপস পেতে আমাকে অনুসরণ করুন যাতে পরবর্তীতে আমার পোস্টগুলো আপনি সবার আগে পেতে পারেন।
jahidarif publisher