Answered 2 years ago
প্রথমত জীবনধারণ পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। এজন্য পড়তে পারেন।
সুস্থতা আনতে পারে চায়নিজ খাদ্য সংস্কৃতি
একটু ভাবুন তো ৭০ দশকের পূর্বে এ দেশে কোন টয়লেট ব্যবস্থা কি ছিল? রাস্তার ধারে জঙ্গলের পাশে বসে সবাই মলত্যাগ করত। যেহেতু বিষয়টা ছিল লজ্জাজনক, তারা কিন্তু বসতো আরো উঠতো। এর মধ্যেই মলত্যাগ হয়ে যেত। কষা হওয়ার তো প্রশ্নই ছিল না।
তাহলে চলুন দেখি তাদের জীবন যাপন পদ্ধতি কেমন ছিল?
কায়িক পরিশ্রম:
তারা মাঠে পরিশ্রমের কাজ করতো , তাদের ব্যায়াম হয়ে যেত।
বাজারে যেত তিন /চার মাইল হেঁটে । তাদের ব্যায়াম হয়ে যেত।
এমনকি পায়খানা করার জঙ্গলে ছিল বেশ দূরে হেঁটে গিয়ে মলত্যাগ করতে হবে সব বিবেচনায় তাদের কায়িক পরিশ্রম অর্থাৎ ব্যায়াম হয়ে যেত।
ভোরের আলো সেবন:
ফজর নামাজ পড়ে মুরুব্বিরা বসে যেত গুড়-মুড়ি নিয়ে রোদে বসে বসে তারা গল্প জমিয়ে আড্ডা দিত আর ভোরের আলো সেবন করত।
যথা সময়ে ঘুমানো ও শয্যা ত্যাগ:
এশার নামাজ পড়ে , খেয়েদেয়ে রাত নয়টার মধ্যে তারা ঘুমিয়ে যেত। ফলে তাদের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলি অত্যন্ত চমৎকার ভাবে কাজ করতো এবং সকালবেলা সহজেই মলত্যাগ হয়ে যেত।
এ বিষয়ে সুন্দর লেখা পড়তে পারেন:
কিভাবে স্বাস্থ্যবান হওয়া যায় ?
এ ধরনের জীবন যাপন পদ্ধতি আপনিও করে দেখেন , বিশেষ করে রাতে যদি কেউ যথা সময়ে ঘুমাতে পারে , তাহলে আগামী তিন মাসের ভিতরে তার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হতে বাধ্য।
mahirkhan publisher