Answered 2 years ago
ফুটবল খেলাটা সাধারনত দুই শৈলীতে খেলা হয় (১) ড্রিবলিং ও ছোট পাস দিয়ে মাঠের কর্তৃত্ব বজায় রেখে গোল করতে চেষ্টা করা (২) পাওয়ার ফুটবল অর্থাৎ ফরওয়ার্ডের খেলোয়াররা প্রত্যেকে বড় লম্বা পাস দিতে পারে আর অন্তত ১০.৫ সেকেন্ডে ১০০ মি স্প্রিন্ট দিয়ে বল কন্ট্রোলে রাখে ও গোল করে ।
দক্ষিন আমেরিকার ফুটবল খেলাটা প্রথম শৈলীর । এই শিল্পের পূরোধা হচ্ছে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে । অন্যদিকে ইউরোপিয়ান ফুটবল হল দ্বিতীয় শ্রেনীর । বাঙালীরা ভাল এ্যথলিট না হওয়ার জন্য তাদের দৈহিক শক্তি কম । তাই তারা শৈল্পিক ফুটবল অর্থাৎ ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের সঙ্গে একাত্ম ( empathised) হয়ে গিয়ে তাদের সাফল্য কামনা করে । ইউরোপিয়ান পাওয়ার ফুটবলকে বিশেষ কৃতিত্বের চোখে দেখে না। ঠিক যেমন ভারত ও পাকিস্তানের হকি এবং ইউরোপিয়ান হকি । কালক্রমে কিন্তু দেখা যায় ভাল এ্যথালেটিজম ও দৈহিক ক্ষমতাই আধুনিক খেলায় বেশী প্রাধান্য পায় ।সত্যি বলতে এ্যথালেটিজমকে বাদ দিলে কোন খেলাই হয় না।
fardinashik publisher