Answered 1 year ago
অনেকেই মনে করেন, শারীরিকভাবে প্রাপ্ত হওয়ার ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের থেকে একটু এগিয়ে থাকেন। অর্থাৎ মেয়েদের শরীর ছেলেদের আগেই প্রাপ্ত বয়স্কদের শরীরের বৈশিষ্ট্যগুলো লাভ করে। অনেকেরই মত, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা তিন-চার বছর আগে শারীরিক পূর্ণতা পায়।
ঠিক সেই কারণেই অনেকের মত, মেয়েদের শরীরে বার্ধক্যের লক্ষণগুলোও ছেলেদের থেকে আগে আসতে পারে। সেটিও তিন-চার বছর আগেই শুরু হয়ে যেতে পারে। সেই কারণেই বিয়ের ক্ষেত্রে ছেলেদের বয়স বেশি থাকলে ভালো হয় বলে মনে করেন অনেকে।
এখানেই শেষ নয়। ছেলেরা মানসিকভাবে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে মেয়েদের থেকে সময়ের হিসাবে পিছিয়ে থাকেন বলে মনে করেন অনেকে। অর্থাৎ মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় কম বয়সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং পরিস্থিতি বোঝার ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে পারেন বলে মনে করা হয়।
দায়িত্ব নেওয়ার ক্ষেত্রেও মেয়েরা ছেলেদের থেকে বয়সের বিচারে এগিয়ে থাকেন বলে মত অনেকের। মেয়েদের অনেক কম বয়স থেকেই দায়িত্ববোধ তৈরি হয়ে যায় বলে মত।
এই সব কারণেই স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান তিন থেকে চার বছরের মতো রাখা এবং স্বামীর বয়স স্ত্রীর থেকে বেশি হওযার পরামর্শ দেন অনেকেই। যদিও এ বিষয়ে প্রামাণ্য কোনো তথ্য নেই। তবে অনেকে এটিকেই সঠিক বলে মনে করেন।
ahonasardar publisher