অধিকার (Rights): মানবাধিকার: মানব অধিকার মানব মর্যাদা এবং মানব মৌলিক স্বাধীনতা সংরক্ষণ করে। এটি মানবকে মৌলিক গুণগুলি উপভোগ করতে অনুমতি দেয়, যেমন জীবন, স্বাস্থ্য, স্বাধীনতা, মতামতের স্বাধীনতা, ধর্ম ও ধর্মান্তর স্বাধীনতা, এবং শিক্ষা অধিকার। আইনি অধিকার: নাগরিকদের সাথে আইনি রক্ষা সরকারের দায়িত্বের অধীনে আসে, এমনকি অধীনে আসে যদি তারা অধীনে আসার সময় কিংবা আপনার অধীনে আসার সময় যদি তাদের অধিকারের লঙ্ঘন করা হয়। কর্তব্য (Duties): নাগরিক কর্তব্য: নাগরিকদের কর্তব্য সমাজের সাথে একটি ন্যায্য এবং নৈতিক সাম্য বজায় রাখা। এটি সমাজের প্রতি দায়িত্ব এবং নাগরিকের নাগরিক সম্পর্কে উচিত আচরণের দিকে প্রমুখ একটি সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে। আইন এবং নীতি অনুসরণ: নাগরিকেরা সরকারের নীতি এবং আইন মেনে চলতে বাধ্য আছে, তা না হলে তারা আইনি দণ্ডের সাম্প্রদায় এবং সুপরিসর পর্যাপ্ত সমালোচনা নিয়ে পরিষ্কার করা হতে পারে। বিভিন্ন অধিকার: অধিকার মৌলিক অধিকার: এই অধিকারগুলি সামাজিক ও নৈতিক মৌলিক অধিকার, যেমন জীবন, স্বাস্থ্য, স্বাধীনতা, মতামতের স্বাধীনতা, এবং ধর্ম ও ধর্মান্তর স্বাধীনতা। অর্থনৈতিক অধিকার: এই অধিকারগুলি আর্থিক ও সামাজিক সমালোচনা, যেমন কাজের অধিকার, বাজেটের অধিকার, এবং বাণিজ্যিক স্বাধীনতা সংরক্ষণ করে। বৈজ্ঞানিক অধিকার: এই অধিকারগুলি বিজ্ঞানিক অকল্পনা এবং প্রযুক্তির স্বাধীনতা, যেমন গবেষণা ও বৈজ্ঞানিক অকল্পনা অধিকার, প্রযুক্তিসাধনা ও তথ্যের অধিকার সংরক্ষণ করে। অধিকার ও কর্তব্যের সম্পর্ক: অধিকার এবং কর্তব্যের সম্পর্ক মানব সমাজে একটি উচ্চতর নৈতিক ও ন্যায্য সামাজিক ব্যবস্থা স্থাপনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অধিকার প্রাপ্তি নাগরিকের স্বাধীনতা ও সামাজিক সমালোচনা সংরক্ষণে সাহায্য করে, কিন্তু এটি একই সময়ে আপনাকে আপনার কর্তব্য সম্পর্কে চিন্তা করতে উত্সাহিত করে, অন্যথায় এই অধিকারগুলির প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক সামগ্রীকরণ অসম্ভব হতে পারে। সারাদুনিয়া, অধিকার এবং কর্তব্যের সম্পর্ক একটি সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করে, যা একটি ন্যায্য এবং ন্যায্য সমাজ প্রতি সামাজিক দায়িত্ব এবং ন্যায্যতা বজায় রাখে।