২০২৩ সালে কোন কোম্পানির মোবাইলটি ভালো মনে হয়েছে?

1 Answers   11.2 K

Answered 2 years ago

ছোট প্যাকেটে বড় ধামাকা” এই কথাটি একদম যথাযথ আসুস জেনফোন ৯ সম্পর্কে। বর্তমানের স্মার্টফোনগুলো যেখানে স্ক্রিনের সাইজ বাড়ানো নিয়ে যুদ্ধে নিয়ে মেতে উঠেছে সেখানে মাত্র ৫.৯ইঞ্চি ডিসপ্লের এই ছোটোখাটো দেখতে ফোনটি যে আড়ালে চমক রেখেছে তা বুঝা বেশ মুশকিল।

ফোনের ব্যাকে অযথা ক্যামেরা সেন্সর এর বাগান তৈরী না করে বরং দুইটি কাজের সেন্সর আসুস জেনফোন ৯ ফোনটিতে যোগ করেছে আসুস। এই দুইটি লেন্স ব্যবহার করে যেকোনো ধরনের স্মার্টফোন ক্যামেরা লেন্সের সুবিধা কিন্তু ঠিকই প্রদান করছে এই ফোন। আবার এদিকে পারফরম্যান্স এর দিক দিয়েও কোনো কমতি থাকছেনা স্ন্যাপড্রাগন ৮+ জেন ১ এর কল্যাণে।

বর্তমান স্মার্টফোন বাজারে যেখানে কমপ্যাক্ট ফোনের আনাগোনা নেই বললেই চলে, সেখানে আসুস জেনফোন ৯ ফোনটি কমপ্যাক্ট ফোন লাভারদের জন্য এক স্বস্থির নিশ্বাস বটে।

একনজরে আসুস জেনফোন ৯ এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৫.৯ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ স্ন্যাপড্রাগন ৮+ জেন ১
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ৫০মেগাপিক্সেল ডুয়াল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ১২মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৪৩০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ৩০ওয়াট

০৯. শাওমি ১২টি প্রো

বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় শাওমি ১২টি প্রো

স্থান করে নিয়েছে এর অসাধারণ মাল্টিমিডিয়া এক্সপেরিয়েন্স ও পারফর্মেন্স এর কারণে। কোয়াড-স্পিকার এর সাথে শাওমি ১২টি প্রো এর অসাধারণ ডিসপ্লে প্রদান করবে টপ ক্লাস মাল্টিমিডিয়া এক্সপেরিয়েন্স। ফোনটির ক্যামেরা ভালো হলেও তালিকার অন্যান্য ফোনের মত শীর্ষে নেই।

স্ন্যাপড্রাগন ৮+ জেন ১ প্রসেসর দ্বারা চালিত এই ফোনের ফিচারের অভাব নেই কিন্তু। আন্ডার-ডিসপ্লে ফিংগারপ্রিন্ট থেকে শুরু করে ১২০ওয়াট ফাস্ট চার্জিং রয়েছে শাওমি ১২টি প্রো ফোনটিতে। ৭৫০ইউরো দামের এই ফোনটিতে রয়েছে ভ্যাপর চেম্বার যা ফোনটিকে লম্বা গেমিং সেশনেও হিট থেকে রক্ষা করবে।

ওহ হ্যা, এই ফোনের হেডলাইনিং ফিচার কিন্তু ২০০মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা। অর্থাৎ একটা ফ্ল্যাগশিপ ফোনের যে কয়টি চমৎকার ফিচার না হলেই নয়, তার প্রতিটি এই ফোনে উপস্থিত। এসব কারণে বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় শাওমি ১২টি প্রো ফোনটিকে স্থান দেওয়া হয়েছে।

একনজরে শাওমি ১২টি প্রো এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.৬৭ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ স্ন্যাপড্রাগন ৮+ জেন ১
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ২০০মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ২০মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৫০০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ১২০ওয়াট

০৮ ওয়ানপ্লাস ১০ প্রো

বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় ওয়ানপ্লাস এর একটি ফোন থাকবেনা, তা তো অসম্ভব। আমাদের এই তালিকায় ওয়ানপ্লাস এর ফ্ল্যাগশিপ ফোন, ওয়ানপ্লাস ১০ প্রো

অসাধারণ স্পেসিফিকেশন এর জোরে স্থান করে নিয়েছে। বেশিরভাগ মানুষ তো এখনো স্যামসাং বা পিক্সেল এর ফ্ল্যাগশিপ এর বিকল্প হিসেবে ওয়ানপ্লাস ফোনকে অধিক পছন্দ করেন।

ফোনটির স্লিক ডিজাইন এর পাশাপাশি স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১ ও ৮০ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট রয়েছে এই ফোনে। তবে শাওমি ১২টি প্রো এর মত এই ফোনটিও তালিকার অন্যান্য ফোনের চেয়ে ক্যামেরা বিচারে কিছুটা পিছিয়ে থাকবে। ওয়ানপ্লাস ১০ প্রো ফোনটিতে আরো রয়েছে সবার প্রিয় অক্সিজেন ওএস।

একনজরে ওয়ানপ্লাস ১০ প্রো এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.৭ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ৪৮মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ৩২মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৫০০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ৮০ওয়াট

০৭. স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ ৪

বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় একটি ফোল্ডেবল ফোন না থাকলে কি হয়? এখানে আমরা রেখেছি স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ ৪

ফোনটিকে।

স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ ৩ এর সমস্যা ছিলো এর খারাপ ব্যাটারি ও মুটামুটি মানের ক্যামেরা। আর এসব বিষয়ের সমাধান এর সাথে আরো নতুন প্রযুক্তি নিয়ে বাজারে এসেছিলো স্যামসা গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ ৪। বাজারে আসার পরপর গ্রাহক ও রিভিউয়ারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ এই ফোল্ডেবল ডিভাইসটি। দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার উপযোগী একটি ফোল্ডেবল ফোন যে এতো দ্রুত সবার হাতে পৌছে যাবে, এই ফোনটি আসার আগে তা ভাবাই অসম্ভব ছিলো।

স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ ৪ এর ভালো বিষয় হলো আকাশছোঁয়া ফোল্ডেবল ফোনের দাম বাদ দিয়ে আগ্রহীদের কেনার সাধ্যের মধ্যে ফোনটির দাম রেখেছে স্যামসাং। ২লক্ষ ওপেন ও ক্লোজ মোশন আরামসে সহ্য করতে পারবে এই ফোন যা ৫বছর মত নিশ্চিন্তে ব্যবহারের সমান।

স্ন্যাপড্রাগন ৮+ জেন ১ এর পাওয়ার এফিসিয়েন্ট পারফরম্যান্স ও ইম্প্রুভড ব্যাটারি এর কল্যাণে গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ ৪ সম্পূর্ণ একদিন ব্যাটারি ব্যাকাপ দিতে সক্ষম। ফোনটিতে বেশ সুন্দরভাবে স্থান পেয়েছে সাইড মাউন্টেড ফিংগারপ্রিন্ট সেন্সর। সহজ ভাষায় বলতে গেলে গ্যালাক্সি এস২২ এর চেয়ে উত্তম প্রসেসর রয়েছে এই ফোনে, তার উপর আবার আকর্ষণীয় ফোল্ডিং মেকানিজম তো থাকছেই।

একনজরে স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ ৪ এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.৭ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ স্ন্যাপড্রাগন ৮+ জেন ১
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ১২মেগাপিক্সেল ডুয়াল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ১০মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৩৭০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ২৫ওয়াট

০৬. অপো ফাইন্ড এক্স৫ প্রো

বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় আরেক অনন্য সংযোজন অপো ফাইন্ড এক্স৫ প্রো

ফোনটি। ৬.৭ইঞ্চির ১২০হার্জ কোয়াড এইচডি+ ডিসপ্লে রয়েছে এই ফোনে যা দামের মধ্যে অন্য ফোনের চেয়ে অনেক বেটার। আনার এদিকে ৮০ওয়াট ওয়্যারড চার্জিং ও ৫০ওয়াট ওয়্যারলেস চার্জিং এর কারণে অনেকের কাছে ফোনটি অধিক গ্রহণযোগ্য জবে। ৫০০০মিলিএম্প এর ব্যাটারির এই ফোনে রয়েছে টপ-টিয়ার ক্যামেরা, যা দুইটি ৫০মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ও আলট্রাওয়াইড লেন্স এর সমন্বয়ে তৈরী।

অপো ফাইন্ড এক্স৫ প্রো ফোনটিতে পেরিস্কোপ জুম লেন্স না থাকলেও টেলিফটো লেন্স ব্যবহার করে ২এক্স জুম সুবিধা পাওয়া যাবে। ফোনের ডিজাইনটিও বেশ ইউনিক ও সুন্দর সিমলেস ক্যামেরা ডিজাইনের কারণে ফোনটিকে অসাধারণ লাগে। স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১ এর কল্যাণে এই ফোনের পারফরম্যান্সেও কোনো কমতি দেখতে পাবেনা ব্যবহারকারীগণ।

একনজরে অপো ফাইন্ড এক্স৫ প্রো এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.৭ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ৫০মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ৩২মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৫০০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ৮০ওয়াট

০৫. ভিভো এক্স৮০ প্রো

বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় অ্যাপল, স্যামসাং ও গুগল এর পাশে ক্যামেরার জোরে স্থান করে নিয়েছে ভিভো এক্স৮০ প্রো

। স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১ চালিত এই ফোনটিতে রয়েছে কোয়াড ক্যামেরা সেটাপ, যার প্রত্যেকটি আলাদা ফিচারে ভর্তি। আবার এই ফোনে ভিভো’র ভি১+ ইমেজ প্রসেসিং চিপ ও গিম্বল এর মত স্ট্যাবিলাইজেশন রয়েছে, যা এই ফোনটিকে আল্টিমেট ক্যামেরা ফোনে পরিণত করেছে। অসাধারণ ভিডিও মোড এর পাশাপাশি আরো রয়েছে সিনেমা-ওয়াইড এসপেক্ট রেশিও ও ফিল্ম ৩৪ মত গ্রেইন যোগ করার সুযোগ। অর্থাৎ দাম যদি কোনো সমস্যা না হয়, তাহলে ভিভো এক্স৮০ প্রো ফোনটি ক্যামেরা লাভারদের জন্য একটি অসাধারণ পছন্দ হবে।

৬.৭৮ইঞ্চির এমোলেড ডিসপ্লে রয়েছে এই ফোনে, যার রেজ্যুলেশন কোয়াড এইচডি+ এবং রিফ্রেশ রেট রয়েছে ১২০হার্জ এর। ইতিমধ্যে ফোনটির প্রসেসর, স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১ এর পারফরম্যান্স সম্পর্কে কমবেশি সবার ধারণা রয়েছে। ফোনটির ৪৭০০মিলিএম্প ব্যাটারি আহামরি কিছু। মনে না হলেও ওর ৮০ওয়াট চার্জিং যে কারো পছন্দের তালিকায় থাকতে বাধ্য।

একনজরে ভিভো এক্স৮০ প্রো এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.৭৮ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ৫০মেগাপিক্সেল কোয়াড ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ৩২মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৪৭০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ৮০ওয়াট

০৪. আইফোন ১৩

হ্যা, ঠিকই দেখেছেন! বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় আমরা আইফোন ১৩

কে রেখেছি। বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় সবচেয়ে পুরোনো ফোন হলেও এই ফোনটিকে সেরা বলার অসংখ্য কারণ রয়েছে। সুলভ মূল্যে বর্তমানে এই ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে যার ফিচার নতুন আইফোন ১৪ এর সমতুল্য প্রায়। এ১৫ বায়োনিক চিপ, সিনেমাটিক মোড এর মত লেটেস্ট ক্যামেরা ফিচারের কারণে এই ফোনটি পুরোনো হওয়া স্বত্বেও এখনো অসাধারণ।

অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন এর এই ক্যামেরা সেটাপ মুক্তির এক বছর পরও এখনো ইন্ডাস্ট্রি-লিডিং ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রদান করে। হাই রিফ্রেশ রেট না থাকলেও ৬.১ইঞ্চির ওলেড ডিসপ্লেকে কোনো দিক দিয়ে কমতি হিসেবে গণ্য করা বোকামি হবে। আবার অ্যাপল এর ডিভাইস হওয়ায় বেশ অনেক বছর ধরে এই ফোনে সফটওয়্যার আপডেটও পাওয়া যাবে, যে কথা সবার জানা।

একনজরে আইফোন ১৩ এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.১ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ এ১৫ বায়োনিক
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ১২মেগাপিক্সেল ডুয়াল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ১২মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৩২৪০মিলিএম্প

০৩. গুগল পিক্সেল ৭ প্রো

গুগল ৬ প্রো এর রেশ কাটতে না কাটতেই গুগল পিক্সেল ৭ প্রো নিয়ে এসেছে গুগল যা নিয়ে প্রযুক্তি প্রেমীদের মাতামাতির শেষ নেউ। আগের চেয়ে ভালো ক্যামেরা ও ব্যাটারি ব্যাকাপ এর এই ফোন ক্যামেরা লাভার তো বটে, বরং বিশ্বের সকল স্মার্টফোন লাভার এর মন জয় করে নিয়েছে। বেশ ইউনিক ডিজাইনের এই ফোনে পেয়ে যাচ্ছেন সবচেয়ে সেরা অ্যান্ড্রয়েড এক্সপেরিয়েন্স।

পূর্বে গুগল পিক্সেল ফোনগুলো শুধুমাত্র তাদের ক্যামেরার কারণে পরিচিত ছিলো। কিন্তু গুগল পিক্সেল ৭

প্রো এর কথা বললে বলতে হয়, অসাধারণ সব ফিচারের সমন্বয় এর পাশাপাশি অনন্য ক্যামেরা এক্সপেরিয়েন্স প্রদান করে গুগল এর এই লেটেস্ট ফ্ল্যাগশিপ। অর্থাৎ ক্যামেরা ফোন থেকে অল রাউন্ডার ফ্ল্যাগশিপ ফোনে পরিণত হয়েছে এই লেটেস্ট পিক্সেল ফোন। গুগল এর সফটওয়্যার প্রসেসিং এর জোরে সফটওয়্যার ডিপার্টমেন্টে অ্যান্ড্রয়েড দুনিয়ায় সবচেয়ে শীর্ষস্থানে থাক এ এই গুগল পিক্সেল ৭ প্রো।

আবার ম্যাজিক ইরেজার এর মত অনেক পিক্সেল-অনলি ফিচার রয়েছে যা অন্য কোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোনে পাবেন না। এই ফোনে তিন বছরের সফটওয়্যার আপডেট ও ৫বছরের সিকিউরিটি আপডেট পাবেন ব্যবহারকারীগণ। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম যারা ভালোবাসেন, তাদের জন্য পিক্সেল ৭ প্রো ফোনটির কোনো বিকল্প নেই।

একনজরে আইফোন ১৩ এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.৭ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ গুগল টেন্সর জি২
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ৫০মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ১০.৮মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৫০০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ৩০ওয়াট

০২. স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রাতে গ্যালাক্সি নোট এর ফিচারগুলোর পাশাপাশি রয়েছে দুনিয়ার শতশত সব ফিচার। মানে এই ফোনে কি নেই তা খুঁজতেই আপনার সমস্ত সময় কেটে যাবে। দামে বেশি হলেও সব দিক দিয়ে “আলট্রা” স্যামসাং এর এই ফোনটি।

স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২

সিরিজের অন্য ফোনগুলোর চেয়ে ডিজাইনের দিক দিয়ে দেখতে বেশ আলাদা এই ফোন। এছাড়া রয়েছে এস পেন স্টাইলাস সাপোর্ট, যা গ্যালাক্সি নোট এর ফিচারগুলো এই ফোনে প্রদান করবে। আবার এদিকে ১০৮মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরার সাথে আরো রয়েছে আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা। বিশেষ করে আলাদা জুম ফিচার এর দুইটি টেলিফটো লেস্ন এর কথা উল্লেখ না করলেই নয়। মোট কথায় এই ফোনটি আপনার হাতে থাকা মানে পকেটে একটি কমপ্লিট ক্যামেরা প্যাকেজ নিয়ে ঘুরা।

৬.৮ইঞ্চির ১২০হার্জ রিফ্রেশ রেটের এমোলেড ডিসপ্লের রেজ্যুলেশন WQHD+ যা বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকার অন্যান্য ফোনের চেয়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকবে। এদিকে আবার সফটওয়্যার আপডেট এর দিক দিয়ে ৫বছর সফটওয়্যার সাপোর্ট প্রদানের অঙ্গিকার করে গুগল এর চেয়েও এগিয়ে থাকছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা।

একনজরে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.৮ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ এক্সিনোস ২২০০ / স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ১
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ১০৮মেগাপিক্সেল্ল কোয়াড ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ৪০মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৫০০০মিলিএম্প
    চার্জিংঃ ৪৫ওয়াট

০১. আইফোন ১৪ প্রো

বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় শীর্ষস্থান এই কয়মাস আগেও স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২২ আলট্রা এর দখলে থাকতো। কিন্তু অবশেষে আইফোন এর সকল কমতি দূর করে সকল অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে পেছনে ফেলে বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে আইফোন ১৪ প্রো। ব্যাটারি ও স্ক্রিনসাইজ ছাড়া আইফোন ১৪

প্রো ও প্রো ম্যাক্স এর তেমন পার্থক্য নেই, তাই আমরা সবার অধিক পছন্দের আইফোন ১৪ প্রো মডেলটিকে আমাদের তালিকায় শীর্ষে রেখেছি।

বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করতে হলে একটি ফোনে যেসব ফিচার থাকা উচিত তার প্রত্যেকটি রয়েছে আইফোন ১৪ প্রো তে। সে ইউনিক ডায়নামিক আইল্যান্ড ফিচারই হোক বা ৪৮মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, সকল দিক দিয়ে আগের জেনারেশনের চেয়ে অনেক এগিয়ে গিয়েছে আইফোন ১৪ প্রো সিরিজ।

৪৮মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর এর কল্যাণে বাড়তি লেন্স ছাড়াই ২এক্স জুম ফিচার পাওয়া যাবে আইফোন ১৪ প্রো তে। আবার এদিকে ৩এক্স টেলিফটো ক্যামেরা ও আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা তো থাকছে। বিশেষ করে সম্প্রতি যোগ হওয়া অলওয়েজ-অন ডিসপ্লে ও আইওএস ১৬ এর এক্সক্লুসিভ ফিচারগুলোর অসাধারণ প্রয়োগের কথা উল্লেখ করতে হয়। মোট কথায় এই বছর তো বটেই, আসন্ন সময়েও বাজারের অন্যান্য ফোনের চেয়ে বেশ এগিয়ে থাকবে আইফোন ১৪ প্রো সিরিজ।

একনজরে আইফোন ১৪ প্রো এর স্পেসিফিকশন

    ডিসপ্লেঃ ৬.১ইঞ্চি
    প্রসেসরঃ অ্যাপল এ১৬ বায়োনিক
    ব্যাক ক্যামেরাঃ ৪৮মেগাপিক্সেল ট্রিপল ক্যামেরা
    সেলফি ক্যামেরাঃ ১২মেগাপিক্সেল
    ব্যাটারিঃ ৩২০০মিলিএম্প

Liton Sarkar
liton
437 Points

Popular Questions