Answered 3 years ago
আমরা কমোড বা প্যানে যা ত্যাগ করি সেটি সেপটিক ট্যাংক এ জমা হয়। দু-এক বছর পরপর সেগুলো ডিস্পোজ করতে হয়।
ট্যাংক এ কিছু বিষাক্ত গ্যাসের সাথে বায়ো গ্যাস ও থাকে। অনেক সময় পরিস্কার সময় গ্যাস মুক্ত না করে ঢুকে লাইটার বা ম্যাচ জ্বালায় ফলে বিস্ফোরণ ঘটে।
যদি আলো জ্বালাতেই হয় সেক্ষেত্রে গ্যাস ফ্রি করেই সেখানে আলো জ্বালাতে হবে। গ্যাস ফ্রি করতে হলেঃ ১) কিছু দিন ঢাকনা খুলে ফেলে রাখতে হবে ২) সময় কম থাকলে এক্সহস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা যেতে পারে, ৩) কেউ কেউ পানি পূর্ণ করে ওভার ফ্লো করতে বলে যেটি সয়েল গুলোকে ছড়িয়ে দিতে পারে।
এলইএল মিটার দিয়ে টেস্ট করে হাইড্রকার্বন এর নিরাপদ মাত্রায় আলো জ্বালাতে হয়ে। বিস্ফোরক অধিদপ্তর একটি ফি এর বিনিময়ে এ টেস্ট করে দেয়।
পুনশ্চঃ বিষাক্ত গ্যাস যেমন কার্বন মনোক্সাইড, হাইড্রোজেন সালফাইড ইত্যাদি গ্যাসও সেপ্টিক ট্যাঙ্কে উৎপন্ন হয়, তাই নামার আগে এসবের নিরাপদ মাত্রা নিশ্চিত করতে হবে। বাজারে এসব মাপার যন্ত্র আছে, যদিও দামি।
কনফাইন্ড স্পেইস এ প্রবেশের জন্য অনেক নির্দেশনা ইন্টারনেটে পাওয়া যায়
jonikhan publisher