মেথি, পোস্ত দানা, তালমাখনা, তোকমা তিশি সব একসাথে ভিজিয়ে সেবন করলে কোন সমস্যা হবে?

1 Answers   2.7 K

Answered 2 years ago

মেথি

হজমের সমস্যা যেমন ক্ষুধাহীনতা, পেটে গন্ডগোল, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের ব্যাথা (পাকস্থলীর মধ্যের আবরনের প্রদাহ) এর জন্য মেথি ব্যবহার করা হয়। মেথি ডায়বেটিস, মাসিকের ব্যাথা, পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম, (এমন একটি অবস্থা যাতে মহিলাদের হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে। এই রোগ হলে নারীর শরীরে বেশি পরিমান পুরুষ হরমোন তৈরি হয়। এ রোগের কারণে নারীদের মাসিক কম হয় এবং তাদের জন্য বাচ্চা জন্ম দেয়া কঠিন হয়ে পড়ে) বাত, থাইরয়েডের কার্যক্রম কম হওয়া এবং স্থূলতার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য যেমন ধমনী শক্ত হয়ে যাওয়া (অ্যাথেরোসক্লেরোসিস), কোলেস্টেরল এবং ট্রিগ্লাইসেরাইডস জাতীয় কিছু চর্বিতে উঁচু রক্তের মাত্রার জন্য ব্যবহার করা হয়।

মেথি কিডনির অসুখ, ভিটামিন ঘাটতির অসুখ, বেরিবেরি, মুখের আলসার, ফোঁড়া, ব্রংকাইটিস, চামড়ার নিচে কোষের ক্ষত (সেলুলাইটিস), যক্ষা, দীর্ঘস্থায়ী কাশি, চুলহীনতা, ক্যান্সার, পারকিন্সন’স ডিজিজের জন্য ব্যবহার করা হয়।

পুরুষরা হার্নিয়া, বন্ধ্যাত্ব, শিশ্নের দন্ডায়মানহীনতা এবং অন্যান্য সমস্যার জন্য মেথি ব্যবহার করে। নারী ও পুরুষ উভয়েই যৌনতার জন্য মেথি ব্যবহার করে।

স্তন্যদানকারী মহিলারা দুধের প্রবাহ বাড়ানোর জন্য মেথি ব্যবহার করে থাকেন।

কখনো কখনো মেথি পুলটিস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মেথি কাপড়ে মুড়িয়ে গরম করে ব্যাথা ও ফোলা জায়গায় লাগানো হয়, পেশির ব্যাথা, গোড়ালির ব্যাথা, ক্ষত, পায়ের আলসার এবং একজিমার জন্য ব্যবহার করা হয়।

মেথি মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মেথির নির্যাস সাবান ও প্রসাধন সামগ্রীতে ব্যবহার করা হয়।

মেথি কিভাবে কাজ করে?

মেথি পাকস্থলীতে চিনির শোষণ ধীর করে আর ইনসুলিন উজ্জীবিত করে। এই দুটো কাজের মাধ্যমে মেথি ডায়বেটিসে ভোগা লোকদের শরীরে চিনির প্রভাব কমায়।

পোস্ত দানা

হার্টের সমস্যা? গাদা গাদা ওষুধ খেয়েও কমছে না কোলেস্টেরল?

পোস্ত খান। গরমে রোজ মেনুতে থাক পোস্ত। হার্ট ভাল রাখতে পোস্তর জুড়ি নেই। শুধু রসনার তৃপ্তিই নয়। গুণে ভরা পোস্ত শুধু জিভের স্বাদই পূর্ণ করে না, শরীর রাখে চাঙ্গা। কারণ, পোস্তয় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, জিঙ্ক এবং মিনারেল।

এক নজরে পোস্তর কামাল-

    আবহাওয়া বদলের সময় শুকনো কাশি সারে পোস্ত দিয়ে তৈরি যে কোনও খাবারে। এক চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ পোস্ত নারকেল দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে শুকনো কাশি কমে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
    পোস্ত দানা শরীরকে ঠান্ডা রাখে। মুখের আলসার প্রতিরোধ করে। পোস্ত বাটার সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খেলে মুখে আলসারের ব্যথায় আরাম পাওয়া যায়।
    পোস্তয় প্রচুর ফাইবার। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। শুকনো ভাতের সঙ্গে পোস্তবাটা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যে আরাম পাওয়া যায় বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।
    ফ্যাটি অ্যাসিড থাকায় রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কমায় পোস্ত। ফলে হার্ট থাকে মজবুত ও সুস্থ। হার্ট অ্যাটাক কমাতে রোজ ডায়েটে অল্প হলেও পোস্ত রাখতে হবে।
    ·ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের কারণে হাড়কে শক্তিশালী করে পোস্ত।
    স্কিন ডিজিজে ন্যাচারাল রেমেডি পোস্ত। গাঢ় করে পোস্তবাটার সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস ভাল করে মিশিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকে লাগাতে হবে।
    ক্যালসিয়াম, আয়রন আর কপার থাকায় ব্রেনের কর্মক্ষমতা বাড়ায় পোস্ত।
    চায়ের কাপে কয়েক দানা পোস্ত দূর করে অনিদ্রা ।
    পোস্তয় রয়েছে প্রচুর ফ্যাটি অ্যাসিড। ত্বকের শুষ্কভাব দূর করে ত্বককে আর্দ্র করে।
    পোস্তয় প্রচুর জিঙ্ক থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় পোস্ত।

তালমাখনা

সহবাস এবং শরীলের জন্য তালমাখনা কতটা উপকারি তা হয়তো আমাদের জানা নেই। তালমাখনা যদি সঠিক নিয়মে খেতে পারেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের রোগ এবং সহবাসের অক্ষমতা থেকে মুক্তি পাবেন৷

তালমাখনার উপকারিতা

তালমাখনা যদি নিয়ম মেনে খেতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার শরীলে অন্য রকম একটি শক্তি চলে আসবে। তালমাখনা খাওয়ার কারণে আপনার প্রস্রাবের জালা-পোড়া বন্ধ হবে। অনেকের প্রস্রাবের জালা-পোড়া আছে যার কারণে তাদের প্রস্রাব করতে অনেক কষ্ট হয়। আপনি যদি সঠিক নিয়মে তালমাখন খেতে পারেন তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

কিডনির জন্য তালমাখনা

বাহিরের বিভিন্ন খাবার খাওয়ার কারণে আপনার কিডনিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন ধরেন, বাহিরের পুড়া তেল খেলে আপনার কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে, আবার অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার খেলে আপনার কিডনিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই আপনারা কিডনি ভালো রাখার জন্য তালমাখনা খেতে পারেন।

গ্যাস্ট্রিকের জন্য তালমাখনা

বর্তমান আমাদের দেশের বেশির ভাগ মানুষেরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে। এই গ্যাস্ট্রিক থেকে বুকের ভিতর জালা-পোরা করবে আবার দেখবেন আপনার পেট ফুলে থাকবে, পেট ফুলে থাকার কারণে ঠিক মতো খেতে পারবেন না। আরো অনেক রকমের সমস্যায় পরতে হবে ।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে অনেকে ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন। অনবরত ট্যাবলেট খেলে এক্ট আসময় ট্যাবলেটও কাজ করে না। কিন্তু নিয়মিত তালমাখনা সেবন করতে হতে পারে গ্যাস্ট্রিকের স্থায়ী সমাধান।

শরীরের দুর্বলতায় তালমাখনা-

অনেক মানুষ আছেন শরীরের দুর্বলতার কারণে কাজ না করে সারাদিন ঘরে বসে থাকেন। তালমাখনা দুর্বলতায় অনেক উপকারী।

তাছাড়া তালমাখনা বীর্য গারো করে, হরমোনের সমস্যা থেকে দেয় মুক্তি।

তালমাখনা খাওয়ার সঠিক নিয়ম

তালমাখনা ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে তালমাখনা কিছুটা বড় হবে আর কিছু ফুলে উঠবে তখন ভিজিয়ে রাখা পানিসহ তালমাখনা খেয়ে নিবেন।

খালি পেটে তালমাখনা খেলে দ্রুত উপকার হয়।

তোকমা

আমাদের দেশে তোকমা খুবই পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি বীজ দানা। যা পানিতে বা শরবতে ভিজিয়ে খেতে হয়। আয়ুর্বেদ, ইউনানি ও চীনা মেডিসিনে যার বহুল ব্যবহার রয়েছে। বিজ্ঞানে Ocimum Sanctum গোত্রের একটি উদ্ভিজ্জ উপাদান হিসেবে থাকলেও এই বীজের ব্যবহার সারা দুনিয়াজুড়ে পানীয় হিসেবেই পরিচিত। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, প্রোটিন, আয়রন এবং ক্যালরি।

তোকমা বীজ পানিতে ভিজিয়ে খেতে হয় বলে এর একটি জেলী জাতীয় আবরণ হয়, যা পরিপাকে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে প্রচুর আঁশ থাকায় হজম, কোষ্টকাঠিন্য, ডায়রিয়া, আমাশয় ইত্যাদি সমস্যায় বেশ উপকারী ভূমিকা রাখে।

তোকমা বীজের তেল গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা দূর করতে সক্ষম। তোকমা খেলে ক্ষুধাভাব কমে আসে। পেট ভরা অনুভুত হয় বলে ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে। প্রোটিন, আঁশ, ভিটামিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকে বলে তোকমা সেবনে শরীরে বল পাওয়া যায়। এছাড়াও সকালের নাস্তায় তোকমা খেলে সারাদিন শরীর থাকে ঝরঝরা।

তোকমা জ্বর কমাতে এবং শ্বাসকষ্ট দূর করতে সহায়তা করে, তাই হাঁপানি রোগীরা নিয়মিত তোকমা ওষুধ হিসেবে সেবন করত পারেন। আবার এতে লাইনলিক ও ফ্যাটি এসিড থাকায় টিউমারের বৃদ্ধি রোধ করে।

শরীরের প্রদাহ, ফোলা ভাব, আরথ্রাইটিসের সমস্যায় তোকমা দারুন উপকারী। কোলেস্টেরল, হৃদরোগের সমস্যা সমাধানেও তোকমা ব্যবহার হয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, লিপিড স্তর সীমিত রেখে দুশ্চিন্তা দূর করে। আবার তোকমা মুখের নানা ধরণের ইনফেকশন, আলসার, প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে। মুখের দুর্গন্ধ ও দাঁতের ক্ষয়ও রোধ করে।

তোকমা খাওয়ার সময় পানিতে ভিজিয়ে নিতে হবে। পরিপূর্ণ ভিজে ফুলে উঠলে শরবত বা পানিতে মিশিয়ে খেয়ে নিতে হবে। তবে শিশু ও গর্ভবতীদের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খাওয়া ভাল। যারা এখনো তোকমা খাওয়া শুরু করেননি তারা প্রতিদিন এক চামচ করে শুরু করতে পারেন। আর পার্থক্যটা নিজ থেকেই বুঝতে পারবেন।

তিসি

অনেকের কাছেই তিসি একটি অপরিচিত শস্য। তবে একসময় এই শস্যটির বেশ প্রচলন ছিল। কেউ হয়তো তিসির তেলের কথাও শুনে থাকবেন। কিন্তু এটি হয়তো অনেকেই জানেন না যে, এর বীজ আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। এই বীজের চা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়া এই বীজ গুড়া করে বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে খেলে অনেক রোগের ক্ষেত্রে উপকার পাওয়া যায়।

তিসির একাধিক পুষ্টিগুণ রয়েছে। ১০০ গ্রাম তিসির বীজে ক্যালোরি রয়েছে ৩৩৫, শর্করা রয়েছে ২৮.৮৮ গ্রাম, প্রোটিন রয়েছে ১৮.২৯ গ্রাম, ২৭.৩ গ্রাম ফ্যাট এবং ৮ গ্রাম ফাইবার ।

তিসি হচ্ছে আঁশসমৃদ্ধ, প্রোটিন, ক্যলসিয়াম, এন্টি-অক্সিডেন্টস, ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড এবং মিনারেলের একটি অসাধারণ সমন্বয়। এতে রয়েছে ভিটামিন বি কপ্লেক্স, ম্যাঙ্গানিজ ও প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম। তিসি আমাদের শরীরে এন্টি অক্সিডেন্টের কাজ করে দেহকে শক্তিশালী রাখে এবং সহজে ক্লান্ত হতে দেয় না।

এবার তিসির বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক:

● শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে তিসি। খাদ্য হজমে সহায়তা করে এবং অতিরিক্ত মেদও দূর করে।

● তিসির মধ্যে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট যা ব্লাড ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

● গ্যাস্ট্রিক ও আলসার দূর করে এবং অ্যাজমা থেকে রক্ষা করে।

● যারা তামাক বা অন্য নেশায় আক্রান্ত তাদের জন্য তিসি খুবই উপকারী। এটি নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে মুক্তি দিতে পারে। প্রতিদিন খাওয়ার পর অল্প পরিমাণ তিসি চাবালে দ্রুত নেশা থেকে মুক্তি পেতে পারেন ।

● যারা উচ্চ রক্তচাপের রোগী, তাদের খাদ্য তালিকায় তিসি রাখতে পারেন। প্রতিদিন দুই চামচ তিসির পাউডার এর জন্য যথেষ্ট। এর ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড ও এমাইনো এসিড বিপি কমাতে সহায়তা করে। এছাড়া এই বীজ দিয়ে চা করে খেলেও রক্তের প্রেসার স্বাভাবিক থাকবে।

● তিসি আমাদের হৃৎপিণ্ডকে সবল রাখতে কাজ করে। হার্টের ব্লক এবং হার্টবিট স্বাভাবিক রাখতেও অনেক সাহায্য করে।

● গবেষণায় জানা গেছে, তিসি আমাদের শরীরের এইচডিএল (ভালো কোলেস্টোরাল) বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টোরালকে কমায়। অর্থাৎ এটি আমাদের কোলেস্টোরালকে নিয়ন্ত্রণ করে।

● যারা ডায়াবেটিসের রোগী তাদের ইনসুলিন নেয়ার প্রয়োজন নেই, যদি এই তিসি সেবন করে থাকেন দৈনিক অন্তত ১৫ থেকে ২০ গ্রাম। আর যাদের ডায়াবেটিস নেই তারা যদি এটি গ্রহণ করেন তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কম থাকবে।

● তিসি আমাদের হতাশা ও দুশ্চিন্তা দূর করে। মেজাজ ফুরফুরে রাখতেও সাহায্য করে।

● এটি আমাদের শরীরের ক্যালসিয়াম লেভেল বাড়ায়। হাড় ও শরীরের জয়েন্টগুলো সুস্থ রাখে। যার ফলে বৃদ্ধ বয়সে হাড্ডিজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম।

● তিসির বীজ মেয়েদের মেনোপোজের সময় ব্যথা দূর করতেও অনেক উপকারী।

● তিসি আমাদের চুল ও ত্বকের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয়। এটি মুখের বলিরেখা প্রতিরোধ করে, চুল পড়া রোধ করে, ত্বককে মসৃণ রাখে, ত্বক উজ্জ্বল রাখে, যৌবন ধরে রাখে। এটি ব্রণ ও যেকোন চামড়া জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে। এটি মাথায় খুশকি হতে দেয় না এবং মাথার ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ঠিক রাখে।

তিসি খাওয়ার নিয়ম

তিসিকে খাওয়ার জন্য একে ভেজে নিয়ে পাউডার তৈরি করে নিতে হবে। প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে বা সকালের নাস্তার সঙ্গে খেতে হবে। তবে রাতে খেলে কার্যকারিতা বেশি পাবেন। প্রতিদিন ছোট চামচের এক চামচ তিসিই যথেষ্ট স্বাস্থ্যের জন্য। বেশি পরিমাণে খেলে ডায়রিয়া বা গেস্ট্রিক হতে পারে।

উত্তরের জয় অনুরোধ করায় ধন্যবাদ। আপনার সুস্থতা কামনা করি, শুভকামনা।

Rahul
Rahul
358 Points

Popular Questions