Answered 3 years ago
আল কুরআন মানবতার জন্যে হুমকি।
জাপানে আল কুরআন নেই তাই বাংলাদেশের প্রায় সব বাসের ইঞ্জিন হিনো। এবং প্রাইভেটকারগুলি টয়োটা। জাপানিরা পদ্মা সেতু, মেট্রোরেলের প্রজেক্ট করছি৷
সিরিয়া, আফগানিস্তান, ইরাক, সৌদি আরবে আল কুরআন পঠিত হয়। এরা মানবতার জন্যে একটি সুচ বানাতে অক্ষম৷ যেটা পারবে সেটা হলো যুদ্ধ আর বন্দিনী দাসী নারী ভোগ।
আল কুরআন মানুষের মাঝে ব্যপক ধর্মানুভূতি তৈরি করে। যা মুহুর্তেই লক্ষ লক্ষ জীবন নাশের হুমকি স্বরূপ।
গনিমতের মাল হস্তগত করার বিষয়টি বেদুইনদের এতোই আন্দোলিত করেছিল যে যারা কুরাইশদের সাথে যুদ্ধে যেতে রাজি ছিলেন না তারা পর্যন্ত খাইবারের আক্রমনে সঙ্গী হতে রাজি হয়ে গেলেন। (বইঃ আলি দাস্তির নবুওয়তের তেইশ বছর)
কুরআন আল্লাহর একত্ববাদের কথা বলে ধীরে ধীরে জিহাদের কথা বলবে৷ ধর্মে গনিমতের মালের প্রলোভন থাকায় লক্ষ লক্ষ জিহাদী যুবক এতে যোগ দেয়।পরে একেকটি আধুনিক জনপদ ধ্বংসস্তুপে পরিনত হয়।
শুধু তাই নয় এই বই নারীদের পর্দার নামে দাসী বানায়।ভরনপোষনের প্রলোভন দেয়।কিন্তু নারীদেরকে যোগ্য করে গড়ে উঠতে বাধা দেয়।
জনসংখ্যা সমস্যা বর্তমান বিশ্বের বড় একটি সমস্যা। এই বই জনসংখ্যা বাড়াতে বলে। ফলে নদী, পাহাড়, পর্বত, গাছপালা উজার হচ্ছে। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে
এই বই পৃথিবী থেকে মুছে গেলে বাংলাদেশ জাপানে পরিনত হবে।
আর সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হলো যেটি না বললেই নয় কেউ এই বইয়ের সমালোচনা বা ত্রুটি বের করলে ভক্তরা সেটার যুক্তিসংগত জবাব না দিতে না পেরে গুপ্তহত্যার পথ বেছে নেয়।
aysharitu publisher