Answered 3 years ago
কোনো একটির কথা না বলে আমি বরং কয়েকটি বলছি।
পুরুষালি প্রমান করার জন্য ঠোঁটে সিগারেট গুঁজে রাখা ও বুকের বোতাম খুলে রাখা।
অ-মানানসই আবোল তাবোল চুলের স্টাইল করা। লম্বা চুল অসহ্য। শাহরুখ খান প্রিয় ব্যক্তিত্ব হওয়া সত্তেও ওঁর পনিটেলটি চোখে কাঁটার মত বিঁধত।
গালে খোঁচা খোঁচা দাড়ি রেখে সেক্সি লূক আনার চেষ্টা করা। বোঝা উচিত ঋত্বিক রোশন কে যেটা মানায় শক্তি কাপুরকে তা মানায় না। উল্টে সেটা আলসেমি আর অপরিচ্ছন্নতার লক্ষণ বলে মনে হয়।
বিজ্ঞাপন থেকে প্রভাবিত হয়ে যে কোনো বডি স্প্রে ব্যবহার করা। AXE ব্যবহার করলেই সুন্দরীরা ঝাঁপ দেয় না। প্রত্যেকের শরীরের গন্ধ ( Body odour) ভিন্ন হয়। তাই এমন বডি স্প্রে ব্যবহার করা উচিত যা নিজের গন্ধের সাথে মিশে সুন্দর গন্ধ ছড়ায়। নাকি নাকে জ্বালা ধরিয়ে হাঁচি শুরু করিয়ে দেয়।
কথা বলার সময় ফোনের মধ্যে ঢুকে যাওয়া। আধা কথা না শোনা। তারপর হটাৎ জেগে উঠে আবোল তাবোল প্রশ্ন বা মন্তব্য করা।
অকারণে যেখানে সেখানে আমি সবজান্তা প্রমান করা।
অনেকের মাঝে সবাইকে থামিয়ে "আমি বখতিয়ার খিলজি' হয়ে একাই বকে যাওয়া।
যে কোনও বিষয়ে আমিই ঠিক বাকি সব্বাই ভুল প্রমাণের চেষ্টা করা।
অকারণে স্থাণ-কাল-পাত্র না দেখে চীৎকার করে বা জোরে কথা বলা।
যখন তখন অফিসের কথা বলা বা জ্ঞান দিতে শুরু করা।
স্থাণ-কাল-পাত্র ভুলে অশালীন কথা বলা বা কাজ করা। অনেক সময় অশালীন কৌতুকও অপরজনকে অপ্রস্তুত করতে পারে ।
গাদা খানেক লকেট সমেত হার, গুচ্ছের চুরি বালা, শরীরের উল্টো পাল্টা জায়গায় দুল পরা।
ritakhatun publisher