Answered 3 years ago
হাতি ঘোড়া গেল তল। পিপড়া বলে কত জল!
কুরআনের হৃদয়গ্রাহী ছন্দে বিজ্ঞানীরা পর্যন্ত মুসলিম হয়।মানুষ আবেগপ্রবন। ধর্মে আবেগ আছে, আছে প্রলোভন। আছে সুন্দর সুন্দর কথার ফাদ। আছে জাহান্নামের ভীতি।
তাই শিক্ষিত হয়েও ধর্মের এ ফাদকে অতিক্রম করতে না পারা খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়।
ধর্মের একটি মস্ত বড় প্রলোভন হলো স্ত্রী ভরনপোষণ পাবেঃ মানুষ এতোই সুবিধাবাদী যেঃ সে যখন সুবিধা পায় তখন সে নীতিনৈতিকতাকে বিসর্জন দেয়। আর ভেবেও দেখে না এটা নিজ বা অপরের জন্যে ক্ষতিকর কিনা। যেমন "চোরে চোরে ভাইরা ভাই" নাটকটি দেখতে পারেন। এখানে স্ত্রী স্বামীকে চুরি থেকে ফিরে আসতে বাধা দিচ্ছিল।
ধর্মে মেয়েদের ভরনপোষণের সুবিধা দেওয়ায় এটা মেয়েরা এক চেটিয়া সুবিধা হিসেবে লুফে নিয়েছে। ভিন্ন ধর্ম ও জাতি গোষ্ঠীর মেয়েরা অধিকহারে না বুঝেই উইপোকার মতো ইসলামে ঝাপিয়ে পড়ছে।
কিন্তু সব জাতির সব ছেলে শারীরিক ও মানসিকভাবে মেয়েদের চেয়ে শক্তিশালী ও ভরনপোষণ করতে সক্ষম কিনা সেটা যাচাই করে দেখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে নি। কিংবা ছেলের পরিবারের বোঝা হবে কিনা। সব ছেলেই এভাবে ভরনপোষণে ইচ্ছুক কিনা সেটা ঘেটে দেখা হয় নাই৷ বরং জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আগেই বললাম মানুষ যতই শিক্ষিত হোক না কেন প্রলোভন সামলানো যে তার চেয়েও কঠিন। আর ধর্ম প্রলোভন দেখাতে উস্তাদ। সর্বস্তরের পুরুষের জন্যে ধর্মের প্রলোভন বহুবিবাহ। আহ কত শান্তি!! অথচ বিবাহযোগ্য নারীর সংখ্যা (৬০ এর কম) পুরুষের তুলনায় জরিপে কম।
Rocky Khan publisher