Answered 3 years ago
৭০ হাজার টাকা বেশী দিবেন, কারন যারা বৈধভাবে ইম্পোর্ট করে আইফোন-১২ প্রো ম্যাক্স বিক্রি করেন তাদের কাছ থেকে বাংলাদেশ গভ: ৩২% ইম্পোর্ট ডিউটি আদায় করে । ১লাখে ৩২হাজার টাকা কোষাগারে যায় । এর সাথে যারা এজেন্ট তাদের কমিশন আছে, ইম্পোর্টারের লাভ আছে, আছে শিপিং খরচ ।
বাংলাদেশ সরকারের বেশি ডিউটি নির্ধারনের কারনে ২০০ কোটি টাকার রাজস্ব হারায় প্রতিবছর । কারন বাংলাদেশে ৯০% আইফোন অবৈধ ভাবে আমদানী হয় । অর্থাৎ ৯০% বিক্রেতা অবৈধ, ১০% বৈধ ।
একই ভাবে
বিএমডব্লিউ ২১৮ আমেরিকানরা ৪৫ হাজার ইউএসডি-তে ক্রয় করে,
বিএমডব্লিউ ২১৮ ইউরোপিয়ানরা ২৬ হাজার ইউএসডি-তে ক্রয় করে,
একই গাড়ি আমরা কিনি ৯৫ হাজার ইউএসডি-তে ।
অবশ্য গাড়ি, ক্যাপসিকাম, এভোকাডোর অবৈধ বিক্রয় পণ্য হওয়ার সুযোগ কম সাইজ, ওজনের কারনে ।
আমরা ক্যাপসিকাম কিনি সবুজ=৩৫০টাকা কেজি, লাল=৪৫০-৫০০ টাকা কেজি ।
আমরা এভোকাডো কিনি ১৫০০ টাকা কেজি ।
সবকিছু দেখা মনে হতেপারে পৃথিবীতে আমরা অনেক ধনী, সবকিছু অনেক দাম দিয়ে কিনি । আরেকটি কারন হতে পারে এই উচ্চ শুল্ক কাঠামোর আর তা হলো গরিব রাষ্ট্রের জনগনকে বিলাস সামগ্রী ব্যবহারে বিরত রাখা ।
এক পরিসংখ্যানে জানা যায় বছরে বাংলাদেশে প্রায় ৮০-৯০ হাজার নতুন আইফোন একটিভেট হয় । ধনীর সংখ্যা কত এই পরিসংখ্যান বুঝতে সাহায্য করবে ।
Nayeem Khan publisher